Skip to content

Pritam Roy Lifestyle || Rajbangshi ইউটিউবারের জীবনকথা


Pritam Roy Lifestyle || Rajbangshi ইউটিউবারের জীবনকথা

Pritam roy Lifestyle

Pritam Roy Lifestyle || Rajbangshi ইউটিউবারের জীবনকথা

https://www.facebook.com/pritamroyofficialpage: Pritam Roy Lifestyle || Rajbangshi ইউটিউবারের জীবনকথা

প্রীতম রায়, একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার যার প্রধান কাজ হলো রাজবংশী ভাষায় কমেডি ভিডিও তৈরি করা এবং রাজবংশী বাংলা গানের ভিডিওগুলি। তার একটি জনপ্রিয় অ্যালবাম “স্ট্যাট প্রীতম রায়ের সং” একটি বিশেষ ভিডিওর মাধ্যমে তার আয় এবং বর্তমানের সম্পর্কের তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রীতম রায়ের wife

Pritam & Barnali Married life

প্রীতম রায়ের জন্ম ফালাকাটা শহরে হয়েছে, তার বাবা হন প্রশান্ত রায় এবং মা। হলেও তার বাবার ব্যবসা কাজের জন্য বেশিরভাগ সময় তাদের কোচবিহার শহরেই থাকে। প্রতিষ্ঠান দিয়ে তাদের দুজনের জীবনকে কঠিন করছে এই কাজের জন্য তবে উত্তম রায় একজন উত্তম অভিনয় তেমন সময়ে লেখাপড়া করারও দক্ষ।

প্রীতমের ইউটিউব চ্যানেলের মূল আয় হচ্ছে তার “স্ট্যাট প্রীতম রায়ের সং” এই অ্যালবাম থেকে, যা তার সকল চর্চায় ছড়িয়েছে। ভিডিওটির মধ্যে তিনি তার বর্তমান সম্পর্ক এবং ইউটিউব ইনকামের বিস্তারিত দেখাচ্ছেন। এছাড়া, তার নতুন গার্লফ্রেন্ড সম্পর্কে সকল তথ্যও জানানো হয়েছে।

youtube channel link : https://www.youtube.com/@PritamRoyCreations

video link : Josona Rati Chander Alo : https://youtu.be/SKYIfrhwoIg?si=GxeWyfWlLndZZG0_

Pritam Roy Lifestyle, | Rajbangshi ইউটিউবারের জীবনকথা

তার বর্তমানে রাজবংশী ভাষায় কমেডি ভিডিও তৈরি করছেন এবং এটি তার চ্যানেলে অত্যন্ত জনপ্রিয় হচ্ছে। তার রাজবংশী বাংলা গানের ভিডিওগুলি ও প্রশংসা পাচ্ছে অনেক।

প্রীতম একজন দক্ষ অভিনয়শিল্পী হিসেবে বড় হয়েছে, এবং তার শিক্ষাগত সাফল্য তাকে বিশিষ্ট করেছে। তিনি মাধ্যমিকে ৮৪% এবং উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞানে শতাংশ নিয়ে পাস করেন। তারপর কোচবিহার কলেজ থেকে অংকে অনার্স করে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেন। বর্তমানে তার ইনকাম প্রায় ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা।

তার আত্মউন্নতির একটি উদাহরণ হিসেবে প্রস্তুত করতে পারে, এবং তার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে যে সহজে সকলের কাছে তার জীবনের কথা বলা হয়েছে তা তাকে একটি রাজবংশী হিরো হিসেবে অভিজ্ঞান করেছে।

প্রীতম রায় ছাড়ার আগে তিনি একটি উচ্চ শিক্ষা প্রাপ্ত করেন এবং সেই সময়ে তার ইউটিউব ক্যারিয়ার শুরু হয়। তার প্রথম কিছু ভিডিও ভাইরাল হয় এবং তার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকে। তার প্রতিটি ভিডিও আমূলভূতভাবে মজাদার এবং শিক্ষাদানে ভরপুর, যা তাকে একটি অদভুত সমর্থন দেয়।

history

তার ইউটিউব ইনকাম তাকে একটি ভাল অর্থনৈতিক স্থিতি তৈরি করেছে এবং সে বর্তমানে মাসিক ভিত্তিতে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা উপার্জন করছেন। এই ইনকাম তার জীবনে অনেকগুলি সুবিধা ও স্বাধীনতা সরবরাহ করছে।

প্রীতম রায়ের সকল উদ্দীপনা এবং সাফল্যের পিছনে একটি দৃঢ় নিশ্চয়তা আছে, যা তাকে তার অনুসরণকারীদের মধ্যে একটি স্থায়ী স্থান দেয়। তার কথায়, ইউটিউবে সফলতা অর্জনের জন্য মূলত সঠিক সময়ে এবং যত্নের সাথে কাজ করা প্রয়োজন।

প্রীতম রায় একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার, কমেডিয়ান, এবং আদর্শ স্ত্রীলোক হিসেবে প্রসিদ্ধ হয়ে উঠছেন। তার জীবনকথা, ইউটিউব ইনকাম, প্রেমিকা সম্পর্ক এবং তার আসন্ন পর্দার পরিকল্পনা তার অনুসরণকারীদের জন্য অদ্ভুত একটি কাহিনী তৈরি করেছে।

এমনকি তার আশায় তার অনুসরণকারীদেরকে উৎসাহিত করা হয়েছে যাতে তারা নিজেদের লক্ষ্যগুলি অর্জন করতে এবং স্বপ্ন অনুসরণ করতে সাহায্য পাওয়া যায়। তার একজন অনুসরণকারী হিসেবে, প্রীতম রায় আসলেই একটি অন্যতম সূত্র যা যোগাযোগ, উৎসাহ, এবং সহানুভূতির মাধ্যমে যোগদানকারীদের এক ধরনের অভিজ্ঞান প্রদান করতে সক্ষম।


প্রীতম রায়ের জীবনে ইউটিউব ক্যারিয়ার শুরু হয় তার প্রিয় বন্ধুর একটি উপহার হিসেবে। প্রথমে তার ছোট্ট ছোট্ট কমেডি ভিডিওর মাধ্যমে তিনি প্রশ্নের দিকে ভেলাবেসে হাসতে হাসতে পৌঁছেছেন। এই ছোট কমেডি ক্লিপগুলি তাকে ছোটদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় করে তুলেছে, এবং এটি তার ইউটিউব চ্যানেলের পুরোটাই শুরুতেই তার ভিডিওগুলির একটি মোড়ক ছিল।

প্রীতম রায় কাজ করার জন্য এবং শিক্ষার পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য মুক্তি পেয়ে আসার সাথে সাথে ইউটিউব তার প্রাথমিক আয়ের একটি উপাধি হিসেবে উঠে আসে। তার বন্ধুবান্ধবী, জনপ্রিয় অ্যালবাম স্ট্যাট, তার চ্যানেলের বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করেন এবং তার চ্যানেলে বৃদ্ধি হয়ে থাকে।

তার ইউটিউব চ্যানেল হিসেবে গাইড করা কিছু পথনির্দেশিকা এবং সূচনা আসে:

  1. কমেডি ভিডিও: প্রীতম রায় হুমকির সাথে বিভিন্ন সাম্প্রতিক ঘটনা বা দৈনন্দিন জীবনের ঘটনা গুলির উপর ভিডিও তৈরি করেন এবং তা মজাদার উপায়ে প্রশ্ন হিসেবে উঠতে সহায়ক। এই ভিডিওরা অধিকাংশই তার মৌখিক কমেডির প্রকার এবং তার বিশেষ হাস্যরসে ভরা।
  2. রম্যবাণ প্রশ্নোত্তর ভিডিও: প্রীতম রায় কিছুটা ভাবতে এবং তার অনুসরণকারীদের জন্য মজার প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নতুন ধরণের ভিডিও চালিয়েছেন। এই ভিডিওগুলি অনেক সময় বিশ্রাম এবং মজার আসন্ন বিষয়ে ভরা থাকে।
  3. মাস্তি সহ জীবনের সত্যিকার ঘটনা: তার জীবনের সত্যিকার ঘটনা তার অনুসরণকারীদের সাথে ভাগ করতে একটি ভিডিও সিরিজ তৈরি করেছেন। এই ভিডিওগুলি মাস্তি, মজার কথা, এবং তার দৈনন্দিন জীবনের একটি নজর দেয়।

প্রীতম রায়ের চ্যানেলে এই বিভিন্ন ধরণের ভিডিওর মাধ্যমে তিনি তার দর্শকদের কাছে একটি সমৃদ্ধ এবং মজার অভিজ্ঞান দেয়ার চেষ্টা করেন। তার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করার সাথে সাথে তার দর্শকদের সাথে তার ভিডিওর মাধ্যমে সাংসারিক এবং মনোহর একটি জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে।

প্রীতম রায়ের ইউটিউব ক্যারিয়ারের মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো তার সামাজিক কাজের দিকের অংশ। তিনি প্রতি মাসে একবার সামাজিক কাজের জন্য সময় দেয় এবং তার চ্যানেলের দর্শকদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন। তার সামাজিক কাজের মধ্যে তিনি অনেক সময় অধিকারী, স্বেচ্ছাসেবী, এবং সামাজিক উন্নতির জন্য কাজ করতে থাকেন।

তার চ্যানেলের সাথে সংযোগ করার মাধ্যমে প্রীতম রায় তার দর্শকদের সাথে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সামরিক তালামেল তৈরি করেছেন। তিনি তার দর্শকদের মতামত ও প্রশ্নের জন্য সামাজিক মাধ্যমে সাথে থাকেন এবং তাদের সাথে প্রতিষ্ঠান স্থাপনে সাহায্য করেন। এটি একটি সুসংবাদপূর্ণ প্রক্রিয়া, যেখানে তিনি তার দর্শকদের সাথে নিজেকে সংযোজন করতে সক্ষম হন এবং তাদের মতামত এবং ইচ্ছার সাথে যোগাযোগ করতে চেষ্টা করেন।

এটা মন্তব্য যোগ করতে বলতে পারে, প্রীতম রায় একজন ইউটিউবার হিসেবে মাত্র আগে থেকে পর্যাপ্ত নয়, তিনি একজন সামাজিক কর্মী হিসেবেও পরিচিত হন। এই অংশের মাধ্যমে তিনি তার দর্শকদের জীবনে একটি পরিবর্তন এনে দিতে চেষ্টা করেন এবং একটি সম্প্রদায়ের অংশ হিসেবে উঠে আসতে সাহায্য করতে চেষ্টা করেন।

প্রীতম রায়ের চ্যানেলের দর্শকরা তার ভিডিওগুলি দেখতে না বরং তার সামাজিক কর্মী প্রকারে তার সমর্থন ও সহানুভূতির জন্য তাকে পছন্দ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *